নীড়পাতা » খেলাধুলা » জার্সি চাহিদায় সবার শীর্ষে ব্রাজিল
হাজার হাজার মাইল দূরে বিশ্বকাপ ফুটবল। বাংলাদেশে তবু উত্তেজনার পারদ থাকে
অনেক উঁচুতে। সমর্থকদের প্রিয় দেশের পতাকায় সজ্জিত হয়ে যায় পুরো দেশ। নানান
পতাকার ভিড়ে সবচেয়ে উজ্জ্বল থাকে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের পতাকা। ফলে
জার্সির বাজারগুলোতেও এই দুই দেশের জার্সির চাহিদা থাকে সবচেয়ে বেশি।
চট্টগ্রামে বিশ্বকাপ জার্সির বাজারও তার বাইরে নয়। যে সব দোকানে জার্সি
বিক্রি হচ্ছে সেখানে গেলেই দোকানির মুখ থেকে প্রথমেই শোনা যায়, ‘ভাই
ব্রাজিল না আর্জেন্টিনা?’ বিশ্বকাপ ফুটবলের ধামাকা বেজে উঠলেই প্রশ্নটি
উচ্চারিত হয় পুরো দেশেই। ৩২টি দল অংশ নিলেও বাংলাদেশ বিভক্ত হয়ে যায়
ফুটবলের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দেশকে নিয়ে। রাশিয়া বিশ্বকাপের ঢোলে বাড়ি
পড়ার আর ১৭ দিন বাকি থাকায় সেই প্রশ্ন দিনে দিনে বাড়ছে।
বাংলাদেশে কোন দলের সমর্থক বেশি? এ বিতর্কের উত্তর দেওয়া সম্ভব নয় জার্সির বাজার ঘুরে। তবে বাজারে ব্রাজিলের জার্সির দাম ও চাহিদা দুটোই বেশি। শুধু নগরীর জহুর হকার্স মার্কেটেই যে বিশ্বকাপ জার্সি বিক্রি হচ্ছে তা কিন্তু নয়, বিভিন্ন বিপনি বিতানেও পাওয়া যাচ্ছে জার্সি। এমনকি চাইলে অনলাইনেও সংগ্রহ করা সম্ভব নির্দ্দিষ্ট দেশটির জার্সি। বাজারে এবার কোন দেশের জার্সির চাহিদা বেশি? রিয়াজউদ্দিন বাজারে এক দোকানি বললেন ব্রাজিলের জার্সির চাহিদাই বেশি। আর অন্যান্য যে কোনো দেশের তুলনায় পাঁচবারের বিশ্বকাপজয়ী দলটির জার্সির দামও নাকি বেশি। কারণ? ‘ব্রাজিলের জার্সি বাজারে এসেছে বেশি দিন হয়নি। এখন পর্যন্ত সবগুলো দোকান ওঠাতেও পারেনি ব্রাজিলের জার্সি। ফলে চাহিদার তুলনায় বাজারে জার্সি কম। দামও তাই বেশি।’ পাঁচ শ থেকে শুরু করে হাজার টাকাতেও নাকি বিকোচ্ছে জার্সি। তবে একটু নি¤œমানের জার্সি আরও কম দামেও পাওয়া যাচ্ছে।
বাজারে আর্জেন্টিনা জার্সির সরবরাহ প্রচুর। চাহিদাও কম নয়। কারণ, বিশ্বকাপ ফুটবলে বাংলাদেশ মুলত. দু’ভাগে বিভক্ত, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। সমর্থনে কে এগিয়ে সেটা মুখ্য নয়। আর্জেন্টিনার জার্সি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে দুই মাসেরও বেশি সময় আগে। তাই দামও অনেক কম।’ ২০০ থেকে ৫০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে দুই বারের বিশ্বকাপজয়ী দলের জার্সি। মূলত বিশ্বকাপের কয়েক দিন আগে থেকে শুরু হয় বিশ্বকাপ ‘মেগা ধামাকা’।
তবে এবারের বিশ্বকাপ উন্মাদনা রমজানের কারণে কম হতে পারে বলে মনে করছেন জার্সি ব্যবসায়ীরা। ব্যবসা নিয়ে শঙ্কা থাকলেও দোকানগুলোর বিশ্বকাপ উদ্যমে কোনো ঘাটতি নেই।
ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার পাশাপাশি জার্মানি ও পর্তুগালের জার্সির চাহিদা মাথায় রেখেই সেজে উঠছে মার্কেটগুলো।
বাংলাদেশে কোন দলের সমর্থক বেশি? এ বিতর্কের উত্তর দেওয়া সম্ভব নয় জার্সির বাজার ঘুরে। তবে বাজারে ব্রাজিলের জার্সির দাম ও চাহিদা দুটোই বেশি। শুধু নগরীর জহুর হকার্স মার্কেটেই যে বিশ্বকাপ জার্সি বিক্রি হচ্ছে তা কিন্তু নয়, বিভিন্ন বিপনি বিতানেও পাওয়া যাচ্ছে জার্সি। এমনকি চাইলে অনলাইনেও সংগ্রহ করা সম্ভব নির্দ্দিষ্ট দেশটির জার্সি। বাজারে এবার কোন দেশের জার্সির চাহিদা বেশি? রিয়াজউদ্দিন বাজারে এক দোকানি বললেন ব্রাজিলের জার্সির চাহিদাই বেশি। আর অন্যান্য যে কোনো দেশের তুলনায় পাঁচবারের বিশ্বকাপজয়ী দলটির জার্সির দামও নাকি বেশি। কারণ? ‘ব্রাজিলের জার্সি বাজারে এসেছে বেশি দিন হয়নি। এখন পর্যন্ত সবগুলো দোকান ওঠাতেও পারেনি ব্রাজিলের জার্সি। ফলে চাহিদার তুলনায় বাজারে জার্সি কম। দামও তাই বেশি।’ পাঁচ শ থেকে শুরু করে হাজার টাকাতেও নাকি বিকোচ্ছে জার্সি। তবে একটু নি¤œমানের জার্সি আরও কম দামেও পাওয়া যাচ্ছে।
বাজারে আর্জেন্টিনা জার্সির সরবরাহ প্রচুর। চাহিদাও কম নয়। কারণ, বিশ্বকাপ ফুটবলে বাংলাদেশ মুলত. দু’ভাগে বিভক্ত, ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। সমর্থনে কে এগিয়ে সেটা মুখ্য নয়। আর্জেন্টিনার জার্সি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে দুই মাসেরও বেশি সময় আগে। তাই দামও অনেক কম।’ ২০০ থেকে ৫০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে দুই বারের বিশ্বকাপজয়ী দলের জার্সি। মূলত বিশ্বকাপের কয়েক দিন আগে থেকে শুরু হয় বিশ্বকাপ ‘মেগা ধামাকা’।
তবে এবারের বিশ্বকাপ উন্মাদনা রমজানের কারণে কম হতে পারে বলে মনে করছেন জার্সি ব্যবসায়ীরা। ব্যবসা নিয়ে শঙ্কা থাকলেও দোকানগুলোর বিশ্বকাপ উদ্যমে কোনো ঘাটতি নেই।
ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার পাশাপাশি জার্মানি ও পর্তুগালের জার্সির চাহিদা মাথায় রেখেই সেজে উঠছে মার্কেটগুলো।
No comments